গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ ডেসলোনা ট্যাবলেটের ২০২২ সালের একটি ব্যাচ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ড্রাগ কন্ট্রোল ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে মানবহির্ভূত পাওয়া গেছে। এ কারণে ওষুধটির উৎপাদন ও বাজারজাত স্থগিত করে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
রাজধানীর মিটফোর্ড এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণে নকল প্রেগনেন্সি স্ট্রিপ ও কনডম জব্দ করা হয়েছে। আজ শনিবার এসব সামগ্রী রিপ্যাকিং করার সময় হাতেনাতে মানিক চন্দ্র সরকার নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। জব্দকৃত পণ্যর বাজারমূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা
সব ধরনের ওষুধের দাম বাড়ানো রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ওষুধ প্রশাসনের অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
হার্টের রিংয়ের (কার্ডিয়াক স্টেন্ট) দাম কমিয়ে জনসাধারণের প্রশংসা পাওয়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর তিন মাসের মধ্যে দাম বাড়িয়ে দিল এবার। গতকাল মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে হার্টের রিংয়ের দাম পুনর্নির্ধারণ করার কথা জানিয়েছে অধিদপ্তর
ডায়াবেটিস তথা রক্তে শর্করার পরিমাণ মাপার যন্ত্র গ্লুকোমিটারে ব্যবহৃত স্ট্রিপ মেয়াদ বাড়িয়ে বিক্রি করে ফার্মা সলিউশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া নকল স্ট্রিপও আছে বাজারে। জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে তা ধরা পড়লেও নীরব রয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। মেয়াদোত্তীর্ণ স্ট্রিপ উদ্ধারের পর বিভ
দেশে নতুন করে ওষুধের দাম বাড়ানোর যে ‘আয়োজন’ চলছে, এতে বিশেষ করে উদ্বেগ বাড়বে তাঁদের, যাঁরা গত কয়েক বছরে আয় বাড়াতে পারেননি। আয় বাড়ালেই হবে না; চলমান মূল্যস্ফীতির চেয়ে বেশি হারে বাড়াতে হবে।
দেশে চোখের লেন্সের সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৯টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের ১২৯ ধরনের লেন্সের দাম নির্ধারণ করেছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। যেখানে সর্বনিম্ন লেন্সের দাম ১৪৩ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ হাজার টাকা। এখন থেকে নির্ধারিত মূল্যে রোগীদের লেন্স সংযোজনের নির্দেশ দিয়েছে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর
হৃদ্রোগে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার অন্যতম অনুষঙ্গ স্ট্যান্ট বা রিংয়ের দাম কমেছে। আজ মঙ্গলবার দেশে ব্যবহৃত ২৭টি কোম্পানির ৪৪ ব্র্যান্ডের রিংয়ের দাম কমিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই দাম কার্যকর হবে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে
দেশে অনলাইনে ওষুধ বেচাকেনা চলছে অনুমোদন ছাড়াই। এমনকি দোকান থেকে সরাসরি ওষুধ বিক্রি করতে হলেও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয়। অথচ সাধারণ ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইনে ওষুধ কেনাবেচা করছে। এসব ওষুধ কিনে অনেকেই প্রতারণার শিকার হয়েছেন। প্রশাসন দু-একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমা
রোগীর প্রস্রাব আটকে গেলে তা বের করতে কিংবা অস্ত্রোপচারের কাজে ব্যবহৃত ক্যাথেটারের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ৭০-১৩০ টাকা দামের প্রতিটি ফোলি ক্যাথেটার ১৮০-২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে রোগী ও স্বজনেরা। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরও এই দাম নিয়ন্ত্রণে তেমন ভূমিকা রাখছে না।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছে বাংলাদেশ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বামা। গতকাল সোমবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কার্যালয়ে এই সভা হয়।
একসময় দুই শর বেশি ওষুধের দাম নির্ধারণ করে দিত সরকার, এখন ঠিক করতে পারে মাত্র ১১৭টির। এ ক্ষেত্রে কিছু আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণের বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু তা-ও মানছে না ওষুধ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ঔষধ প্রশাসন থেকে লাইসেন্স নেওয়ার বিধান যুক্ত করে ‘ঔষধ ও কসমেটিকস বিল, ২০২৩’ সংসদে পাস হয়েছে। নতুন আইনে ব্যবহার বা ব্যবহারজনিত ফলাফল সম্পর্কিত ভুল বা অসত্য তথ্য দিলে উৎপাদনকারী, আমদানিকারী, বাজারজাতকারী বা বিক্রয়কারীদের অনধিক তিন লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
নকল কসমেটিকস ব্যবসা ঠেকাতে ঔষধ প্রশাসন থেকে লাইসেন্স নেওয়ার বিধান যুক্ত করে ‘ঔষধ ও কসমেটিকস বিল, ২০২৩’ সংসদে পাস হয়েছে। নতুন আইনে ব্যবহার বা ব্যবহারজনিত ফলাফল সম্পর্কিত ভুল বা অসত্য তথ্য দিলে উৎপাদনকারী, আমদানিকারক, বাজারজাতকারক বা বিক্রয়কারীদের অনধিক তিন লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ডায়রিয়া বা কলেরায় আক্রান্ত রোগীর শিরায় প্রয়োগযোগ্য স্যালাইনের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। কলেরা ও ডায়রিয়া রোগীদের অনেক ক্ষেত্রে পটাশিয়াম ক্লোরাইড, সোডিয়াম অ্যাসিটেট ও সোডিয়াম ক্লোরাইডের মিশ্রণযুক্ত স্যালাইন দিতে হয় শিরায়। এ ধরনের প্রতি ব্যাগ স্যালাইন এখন দুই থেকে আড়াই গুণ
হৃদ্রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ছয় ধরনের রিংয়ের (স্টেন্ট) দাম কমানো হয়েছে। গত মঙ্গলবার ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে আয়োজিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানের বহুল ব্যবহৃত রিংয়ের দাম প্রায় ৪৩ শতাংশ কমানো হয়েছে।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে সারা দেশ কাঁপছে। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এই সংকটময় মুহূর্তে জমে উঠেছে ডেঙ্গু ‘বাণিজ্য’। সরকারি হাসপাতালে যেখানে নিজস্ব দাতার কাছ থেকে এক ব্যাগ প্লাটিলেট নিতে খরচ হয় ২ হাজার টাকার মতো, সেখানে বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় নেওয়া হচ্ছে ২০ থেকে ৩৫ হাজার